ভুরুঙ্গামারীতে মরা মানুষের খুলি ও হার সহ কথিত কবিরাজ আটক।

 ভুরুঙ্গামারীতে  মরা মানুষের খুলি ও হার সহ কথিত কবিরাজ আটক।


এস এম নুরুল আমিন, ষ্টাফ রিপোর্টার ভুরুঙ্গামারী: কুড়িগ্রাম জেলার ভূরুঙ্গামা উপজেলায়  আব্দুস সাত্তার (৫০) নামের কথিত এক কবিরাজকে মৃত মানুষের মাথার খুলি ও হাড়সহ আটক করে থানায় সোপর্দ করেছে এলাকাবাসী।


শুক্রবার (২২ জুলাই) রাত ৯টার ওই কবিরাজকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের দেওয়ানের খামার গ্রাম থেকে আটক করে এলাকাবাসী।


স্থানীয়রা জানান, দেওয়ানের খামার গ্রামের আয়নাল হক সর্দারের বাড়ির গেটে প্রায় প্রায় কে বা কারা গভীর রাতে মরা মানুষের কাফনের কাপড়, সিদুর মাখা জবা ফুল, সিদুরের ফোটা দেয়া বস্তুু রেখে যেত। এমন ঘটনার কিছুদিন পর থেকে আয়নাল হক সর্দারের স্ত্রী মোছা. জুলেখা বেগম মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হলে তাকে বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়।কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে আব্দুস সাত্তার (৫০) নামের কথিত এক কবিরাজকে মৃত মানুষের মাথার খুলি ও হাড়সহ আটক করে থানায় সোপর্দ করেছে এলাকাবাসী।


শুক্রবার (২২ জুলাই) রাত ৯টার ওই কবিরাজকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের দেওয়ানের খামার গ্রাম থেকে আটক করে এলাকাবাসী।


স্থানীয়রা জানান, দেওয়ানের খামার গ্রামের আয়নাল হক সর্দারের বাড়ির গেটে প্রায় প্রায় কে বা কারা গভীর রাতে মরা মানুষের কাফনের কাপড়, সিদুর মাখা জবা ফুল, সিদুরের ফোটা দেয়া বস্তুু রেখে যেত। এমন ঘটনার কিছুদিন পর থেকে আয়নাল

 হক সর্দারের স্ত্রী মোছা. জুলেখা বেগম মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হলে তাকে বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়।

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে আব্দুস সাত্তার (৫০) নামের কথিত এক কবিরাজকে মৃত মানুষের মাথার খুলি ও হাড়সহ আটক করে থানায় সোপর্দ করেছে এলাকাবাসী।


শুক্রবার (২২ জুলাই) রাত ৯টার ওই কবিরাজকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের দেওয়ানের খামার গ্রাম থেকে আটক করে এলাকাবাসী।


স্থানীয়রা জানান, দেওয়ানের খামার গ্রামের আয়নাল হক সর্দারের বাড়ির গেটে প্রায় প্রায় কে বা কারা গভীর রাতে মরা মানুষের কাফনের কাপড়, সিদুর মাখা জবা ফুল, সিদুরের ফোটা দেয়া বস্তুু রেখে যেত। এমন ঘটনার কিছুদিন পর থেকে আয়নাল হক সর্দারের স্ত্রী মোছা. জুলেখা বেগম মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হলে তাকে বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়।

কিন্তু, দীর্ঘদিন চিকিৎসা নিলেও তার কোন সুস্থতা পরিলক্ষিত হয়না। এ অবস্থায় আয়নাল হক তার এক বন্ধুর পরামর্শে অন্য একজন কবিরাজ এর শরণাপন্ন হন স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য। শুরু হয় ঝাড় ফুঁক আর কবিরাজি চিকিৎসা, কিছুদিনের চিকিৎসায় গৃহবধূ ধীরে ধীরে সুস্থতা অনুভব করতে থাকেন। এক পর্যায়ে তিনি কবিরাজি চিকিৎসায় সুস্থ হয়ে ওঠেন। এ সময় তাকে ওই কবিরাজ বলেন, তার স্ত্রীর উপর বড় ধরনের কোন কাজ করেছে যেটা কাটতে সময় লাগবে। এরপরই গৃহকর্তা আয়নাল হক সর্দার বান নিক্ষেপকারী সন্দেহভাজন ওই কবিরাজের উপর নজরদারি শুরু করেন।


গত শুক্রবার (২২জুলাই) আয়নাল হক সর্দারের প্রতিবেশী জনৈক লিটন মিয়ার বাড়িতে কথিত কবিরাজ আব্দুস ছাত্তার (৫০) আসেন এবং বিভিন্ন তন্ত্র মন্ত্রের সাহায্যে সেখানে কবিরাজী শুরু করেন। পরে খবর পেয়ে আয়নাল হক সর্দার সেখানে উপস্থিত হন এবং তার স্ত্রীর চিকিৎসা করাবেন বলে কবিরাজকে প্রস্তাব দেন কিন্তু কথিত কবিরাজ কৌশলে তার স্ত্রীকে চিকিৎসা করাতে পারবেন না বলে ছাপ জবাব দেন। তার কথাবার্তা শুনে আয়নাল হকের সন্দেহ হয় আয়নাল হক সর্দার বাড়িতে চলে যান।

Post a Comment

Previous Post Next Post